সংবাদচর্চা রিপোর্ট : তিন বছর বেধে দেওয়া হলেও ডিএনডি বাসির জলাবদ্ধতা নিরসনে চলছে ধীর গতি। যার কারনে বেশীরভাগ এলাকা ময়লা স্তুবের মহড়া চলছে। যার দরুন একটু বৃষ্টিতেই ফতুল্লা ডিএনডি বাধের বিভিন্ন এলাকা হাটু পানিতে পরিনত হয়েছে। আর এ জলাবদ্ধতা নিয়ে শঙ্কায় রয়েছে কয়েক লক্ষ্য মানুষ। এদিকে ডিএনডি বাধের জলাবদ্ধতা নিরসনে দুই বছর অতিবাহিত হয়েগেছে।
যেখানে উল্লেখ রয়েছে তিন বছরের মধ্যে কাজ শেষ করা। তবে কাজের ধারাবাহিকতায় দশ বছরের মধ্যেও শেষ হবে কিনা তা নিয়ে বিপাকে ভুক্তভোগী মানুষ। সরজমিনে গিয়ে দেখাগেছে ডিএনডি বাধের আওতাধীন ফতুল্লার দক্ষিণ সস্তাপুর, বুড়ির দোকান, কোতালেরবাগ, লামারবাগ, শেয়ারচর সহ ডিএনডি বাধের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। আর এ নিয়ে সংকায় রয়েছে ফতুল্লাবাসি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে দক্ষিণ সস্তাপুরের এক স্থানীয় বাসিন্দা সাইদুর রহমান সংবাদ চর্চাকে জানান, মনে করেছিলাম এ বছর একটু স্বস্থিতে থাকতে পারবো কিন্তু আশা ক্ষীণ। কারন হিসাবে জানতে চাইলে তিনি বলেন একরাতের বৃষ্টিতেই দক্ষিণ সস্তাপুরের রাস্তাঘাট হাটু পানিতে পরিনত হয়েছে। ফলে বিপাকে রয়েছে এলাকাবাসি। সস্তাপুর এলাকার সওর বছরের এক বৃদ্ধ বলেন, সাংবাদিক সাহেব নিউজ করে কি হবে আগে সরকারকে কাজ শেষ করতে বলেন। মনে করেছিলাম ডিএনডি বাধের মানুষের মুখের হাঁসি দেখতে পারবো কিন্তু বৃষ্টির দিন না আসতেই প্রায় এলাকায় জলাবদ্ধার সৃষ্টি হয়েছে। এখন আমরা হুমকির মুখে আছি।
যেকোন সময়ে পানি বিপদ সীমা অতিক্রম করতে পারে। বুড়ির দোকান এলাকার এক স্থানীয় বাড়িওয়ালা নবী হোসেন বলেন, শামীম ওসমানের আওতাধীন সংসদীয় ৪ আসনের বিভিন্ন রাস্তাঘাটের উন্নয়ন হলেও ডিএনডি বাধের পানি নিষ্কাষনে নেই কোন অগ্রগতি বিভিন্ন এলাকায় খাল পরিস্কার করা হলেও ধারাবাহিক ভাবে ক্ষীণ যার কারনে মানুষ এবারও জলাবদ্ধতায় ভোগতে হবে। তাই ডিএনডি বাধের জলাবদ্ধতা নিরসনে দ্রুত কাজ করা উচিত।